নিজের লেখালেখির প্রেরণা সম্বন্ধ হান কাং বলেছেন, মানুষের জীবনকে ঘিরে কিছু মৌলিক প্রশ্ন আছে, সেসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়েই লেখালেখি শুরু করেন তিনি। কাং-এর ভাষায়, ‘উপন্যাস লেখার সময় বুঝতে পারি, উত্তর নয়, আমি আসলে প্রশ্নগুলোর শেষ প্রান্তে পৌঁছাতে চাইছি।

ছাত্র জনতার বিপ্লবে দেখা গেছে- নজরুল এই জাতির জীবনে কি ভীষণ প্রাসঙ্গিক। সারাদেশ জুড়ে দেয়ালের গ্রাফিতি রেখেছে তার নিদর্শন।

হারারির এই ‘নেক্সাস’ এক চিমটি ফ্যাক্ট আর বাকিটা ফিকশনের নামান্তে অদ্ভুত এক পরিবেশনা। তবে সমাজের বিপরীতে তথ্য প্রযুক্তিকে দেখার ক্ষেত্রে তার চিন্তাটা নিঃসন্দেহে অভিনব এবং গুরুত্ব বহন করে।

অগ্রজরা যখন পদ ঠিক রাখতে ব্যস্ত, সে সময় তারুণ্য করেছেন কারাবরণ, কারো বেঁচে ফেরাই ছিল অবিশ্বাস্য ঘটনা। গাঁয়ে কাঁটা দেয়া সেই আহত ১৭ জন কবি ও লেখকদের গল্প নিয়ে আয়োজন। 

হ্যান কাংয়ের উপন্যাসটি বাংলাদেশে এসে জুলাইতে অনেকখানি বাস্তব হয়ে গেছে

‘বারবার রক্ত না, এবারের রক্তের ত্যাগে যেন দেশ সুন্দর হয়।’

৯০ বছর বয়সী এই লেখক শহীদ আখন্দ দীর্ঘদিন যাবত দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে নিঃসঙ্গ অবস্থায়, লোকচক্ষুর আড়ালে নিভৃতে ঢাকার মোহাম্মদপুরে থাকতেন।

বাংলা একাডেমির পুরস্কারে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগও অনেক। সব মিলিয়ে একাডেমির নৈতিক অধঃপতন কমিয়ে দিয়েছে এ পুরস্কারের গুরুত্ব।

বাংলাদেশের ইতিহাস অন্বেষণে কামরুদ্দীন পাঠ অত্যন্ত জরুরি।

উপমহাদেশে যেসব ইসলামি চিত্রকলা দেখতে পাওয়া যায়, তার পুরোটাই বিমূর্ত ধারণার উপর দাঁড়িয়ে আছে।

বিখ্যাত মানুষ, খ্যাতিমান শিল্পী এরকম অভিধা আমাকে দেওয়া হয়। আমার এ খ্যাতি ফানুসের মতো, এই আছে এই নেই। প্রকৃতার্থে খ্যাতিমান হলো শহীদুল্লাহ্

সামাজিক বৈষম্য, কুসংস্কার ও শাস্ত্রীয় অনাচারের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন উচ্চকণ্ঠ।

‘ভবিষ্যতে স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থার কোনো সুযোগ যাতে না থাকে, সে আলোকেও সংবিধানের সুপারিশ করা উচিত।’

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে দেখার পর রাষ্ট্রীয়, ব্যক্তিগত কিংবা সামষ্টিক উদ্যোগে শুরু হয় নানামুখী ত্রাণ তৎপরতা।

অনুষ্ঠানে আবুল মনসুর আহমদ স্মৃতি পরিষদ ও তর্কজালের উদ্যোগে ১মবারের মতো জাতীয় বক্তৃতা প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার হস্তান্তর করা হবে। অনুষ্ঠানে সবাইকে আমন্ত্রণ। 

সমকালীন অসম সন্ধিপাতন ও নানারূপ প্রতিকূলতায় নিজেকে সদাজাগ্রত রেখে নিরলসভাবে মুসলিম সমাজকে জাগিয়ে তুলেছেন ইবরাহীম খাঁ।

গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ এখন নতুন স্বপ্ন পূরণের পথে হাঁটছে। সকলের মতো আমরাও আশাবাদী হতে চাই এইভেবে যে, এবার নিশ্চয় আশা পূরণ হবে।

ছাত্রজনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরের দেয়াল, সড়কসহ বিভিন্ন স্থাপনায় অঙ্কতি গ্রাফিতির ক্ষোভের ভাষা অদৃষ্টপূর্ব।

একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষাবিজ্ঞানী ও গবেষক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক মনিরুজ্জামান (৮৪) গতকাল মঙ্গলবার শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন

সকল ভয় তুচ্ছ করে মুগ্ধ বলেছিল ‘পানি লাগবে পানি’? ওরাও সম্মিলিত ভাবে ৫৫লাখ বন্যাপীড়িতদের উদ্দেশ্যে বলছেন ‘ত্রাণ লাগবে ত্রাণ’?