মৃত্যু ৩২ লাখ ৯ হাজার, আক্রান্ত ১৫ কোটি ৩১ লাখ

By স্টার অনলাইন ডেস্ক
4 May 2021, 02:05 AM
UPDATED 4 May 2021, 10:35 AM

বিশ্বব্যাপী করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু বেড়েই চলছে। ইতোমধ্যে অনেক দেশ লকডাউনসহ কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। হঠাৎ করেই আবারও সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ বিশ্বব্যাপী করোনার কয়েকটি ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়া।

বিশ্বে ইতোমধ্যে মারা গেছেন ৩২ লাখের বেশি মানুষ। আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ কোটি ৩১ লাখের উপরে। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন আট কোটি ৯৮ লাখের বেশি।

আজ মঙ্গলবার সকালে জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির করোনাভাইরাস রিসোর্স সেন্টার এ তথ্য জানিয়েছে।

জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির করোনাভাইরাস রিসোর্স সেন্টারের আজ সকাল ৮টার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ কোটি ৩১ লাখ ৭২ হাজার ৪৯৬ জন এবং মারা গেছেন ৩২ লাখ ৯ হাজার ৫২ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন আট কোটি ৯৮ লাখ ৮৩ হাজার ১৪ জন।

করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন তিন কোটি ২৪ লাখ ৬৯ হাজার ৬২৮ জন এবং মারা গেছেন পাঁচ লাখ ৭৭ হাজার ৪৯২ জন।

আজ মঙ্গলবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে আক্রান্তের দিক থেকে বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে শনাক্ত হয়েছেন দুই কোটি দুই লাখ ৮২ হাজার ৮৩৩ জন। মৃত্যুর দিক থেকে চতুর্থ অবস্থানে থাকা ভারতে এ পর্যন্ত মারা গেছেন দুই লাখ ২২ হাজার ৪০৮ জন। আর সুস্থ হয়েছেন এক কোটি ৬৬ লাখ ১৩ হাজার ২৯২ জন।

জনস হপকিনসের হিসাবে, মৃত্যুর দিক থেকে দ্বিতীয় ও সংক্রমণের দিক থেকে তৃতীয় অবস্থানে থাকা দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে আক্রান্ত হয়েছেন এক কোটি ৪৭ লাখ ৭৯ হাজার ৫২৯ জন এবং মারা গেছেন চার লাখ ৮ হাজার ৬২২ জন। সুস্থ হয়েছেন এক কোটি ৩১ লাখ ৩৫ হাজার ১৪৩ জন।

মৃত্যুর সংখ্যার দিক থেকে তৃতীয়তে রয়েছে মেক্সিকো। দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত দুই লাখ ১৭ হাজার ৩৪৫ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ২৩ লাখ ৪৮ হাজার ৮৭৩ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৭২ হাজার ৩৭৫ জন।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সাত লাখ ৬৩ হাজার ৬৮২ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। মারা গেছেন  ১১ হাজার ৬৪৪ জন। আর সুস্থ হয়েছেন ছয় লাখ ৯১ হাজার ১৬২ জন।