মৃত্যু ৩১ লাখ ৩১ হাজার, আক্রান্ত ১৪ কোটি ৮৩ লাখ

By স্টার অনলাইন ডেস্ক
28 April 2021, 03:05 AM
UPDATED 28 April 2021, 10:50 AM

বিশ্বব্যাপী করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু বেড়েই চলছে। ইতোমধ্যে অনেক দেশ লকডাউনসহ কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। হঠাৎ করেই আবারও সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ বিশ্বব্যাপী করোনার কয়েকটি ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়া।

বিশ্বে ইতোমধ্যে মারা গেছেন ৩১ লাখের বেশি মানুষ। আক্রান্ত হয়েছেন ১৪ কোটি ৮৩ লাখের উপরে। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন আট কোটি ৫৯ লাখের বেশি।

আজ বুধবার সকালে জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির করোনাভাইরাস রিসোর্স সেন্টার এ তথ্য জানিয়েছে।

জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির করোনাভাইরাস রিসোর্স সেন্টারের আজ সকাল ৯টার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৪ কোটি ৮৩ লাখ ২৭ হাজার ৪৪৩ জন এবং মারা গেছেন ৩১ লাখ ৩১ হাজার ২৫০ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন আট কোটি ৫৯ লাখ ৫৭ হাজার ৪১১ জন।

করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন তিন কোটি ২১ লাখ ৭৩ হাজার ৫৯ জন এবং মারা গেছেন পাঁচ লাখ ৭৩ হাজার ৩৬১ জন।

আজ বুধবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে আক্রান্তের দিক থেকে বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে শনাক্ত হয়েছেন এক কোটি ৭৯ লাখ ৯৭ হাজার ২৬৭ জন। মৃত্যুর দিক থেকে চতুর্থ অবস্থানে থাকা ভারতে এ পর্যন্ত মারা গেছেন দুই লাখ ১ হাজার ১৮৭ জন। আর সুস্থ হয়েছেন এক কোটি ৪৮ লাখ ১৭ হাজার ৩৭১ জন।

জনস হপকিনসের হিসাবে, মৃত্যুর দিক থেকে দ্বিতীয় ও সংক্রমণের দিক থেকে তৃতীয় অবস্থানে থাকা দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে আক্রান্ত হয়েছেন এক কোটি ৪৪ লাখ ৪১ হাজার ৫৬৩ জন এবং মারা গেছেন তিন লাখ ৯৫ হাজার ২২ জন। সুস্থ হয়েছেন এক কোটি ২৮ লাখ ১৫ হাজার ১১৯ জন।

মৃত্যুর সংখ্যার দিক থেকে তৃতীয়তে রয়েছে মেক্সিকো। দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত দুই লাখ ১৫ হাজার ৫৪৭ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ২৩ লাখ ৩৩ হাজার ১২৬ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৫৬ হাজার ৫৪৩ জন।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সাত লাখ ৫১ হাজার ৬৫৯ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। মারা গেছেন ১১ হাজার ২২৮ জন। আর সুস্থ হয়েছেন ছয় লাখ ৬৬ হাজার ৯২৭ জন।